ইনশাআল্লাহ জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় দাওয়াতুল হকের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৪শে শাবান, ১৪৪৪ হিজরী, ১৭ই মার্চ, ২০২৩ ঈসা‘য়ী, শুক্রবার (সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ)।
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা এর লিখিত সকল কিতাব পাওয়ার জন্য ক্লিক করুন।
হযরতওয়ালা দা.বা. এর কিতাব অনলাইনের মাধ্যমে কিনতে চাইলে ভিজিট করুনঃ www.maktabatunnoor.com
হযরতওয়ালা দা.বা. কর্তৃক সংকলিত চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন।
লেখক: মুফতী মনসূরুল হক দা.বা.
মাহফিলে দাওয়াত দেয়ার উসুল
১. বয়ানের আয়োজন মাদ্রাসা বা মসজিদ কেন্দ্রিক করা। (দাওয়াতুল হকের মাহফিল খোলা মাঠে তেমন ফলপ্রসু হয় না।)
২. দাওয়াতের তারিখ ডায়রীতে লেখানো এবং পরে তা নিশ্চিত করা। চাই তা স্ব-শরীরে যেয়ে হোক বা মোবাইল দিয়ে।
৩. রাস্তা বা মানুষ যাতায়াতের বিঘ্ন সৃষ্টি করে এমন যায়গায় মাহফিলের আয়োজন না করা।
৪. মাইক এর আওয়াজ মাহফিলের আওতাভুক্ত করা। দূরে মাইক না দেয়া।
৫. বাদ মাগরিব অথবা যথা সময়ে ঈশার নামাজ আদায় করে সর্বোচ্চ ৩০ মিনিটের মধ্যে বয়ানের ব্যবস্থা করা।
৬. টিভির কোন বক্তাকে উক্ত মাহফিলে দাওয়াত না দেয়া।
৭. বয়ানের জন্য হাদিয়া পেশ না করা।
৮. মাহফিলের ২/৩ দিন আগে থেকেই গাড়ির ব্যবস্থা চুড়ান্ত করা।
৯. মাহফিলে পেশাদার বক্তা দিয়ে কালেকশন না করান।
১০. অনুমতি ছাড়া খানার ইন্তিজাম না করা।
১১. মাহফিলের মজমা জমানোর জন্য কুরআন তিলাওয়াতে না করানো বরং হামদ, নাত দিয়ে মজমা জমানো।
১২. মাহফিলের জন্য রাস্থার মধ্যে কোন গেইট বা তোরণ না বানানো।
১৩. মাহফিলে বক্তার আগমনে না’রায়ে তাকবীর বা অন্য কোন শ্লোগান না দেওয়া।
১৪. মাহফিলে আলোক সজ্জা না করা।
১৫. মাহফিলে প্রধান বক্তা, বিশেষ বক্তা, প্রধান অতিথি লিখে উলামাদের মধ্যে বিভক্তি না করা।
উপোরক্ত শর্ত সমূহ মেনে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে আমি মুহাম্মাদ ………………………………………………. আপনাকে উক্ত মাহফিলে দাওয়াত দিলাম। আশা করি আপনি গ্রহন করবেন। আমরা উল্লেখিত শর্তের কোনটির বরখেলাপ করলে আপনি প্রোগ্রাম বাতিল করতে পারবেন। তাতে আমাদের আপত্তি করার কোন অধিকার থাকবে না।
স্বাক্ষর
——————————-