ইনশাআল্লাহ জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় দাওয়াতুল হকের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬শে যিলক্বদ, ১৪৪৪ হিজরী, ১৬ই জুন, ২০২৩ ঈসা‘য়ী, শুক্রবার (সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ)।
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা এর লিখিত সকল কিতাব পাওয়ার জন্য ক্লিক করুন।
হযরতওয়ালা দা.বা. এর কিতাব অনলাইনের মাধ্যমে কিনতে চাইলে ভিজিট করুনঃ www.maktabatunnoor.com
হযরতওয়ালা দা.বা. কর্তৃক সংকলিত চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন।
লেখক: মুফতী মনসূরুল হক দা.বা. বিভাগ : বই ও আর্টিকেল তারিখ : ২৯-এপ্রিল-২০১৫
সর্বপ্রথম ফাতাওয়া প্রদানকারী আল্লাহ তা‘আলা
ফাতাওয়ার উৎপত্তি হয় মহান রাব্বুল ‘আলামীন থেকে। মূল ফাতাওয়া দাতা হলেন স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল ‘আলামীন। কুরআনে মাজীদে এ সম্পর্কে মহান স্রষ্টা ঘোষণা করেছেন قل الله يفتيكم في الكلا لة বলুন, (হে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আল্লাহ তা‘আলা তোমাদেরকে কালালা (যার কোন সন্তান-সন্ততি ও মাতা-পিতা নেই তার উত্তরাধিকার) সম্পর্কে ফাতাওয়া দিচ্ছেন……..। [সূরা নিসাঃ ১৭৬।] অতঃপর আল্লাহর পক্ষ থেকে ফাতাওয়া প্রদান করেছেন সাইয়্যিদুল আম্বিয়া মৃহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তারপর সাহাবায়ে কিরাম, তাবেঈন থেকে আইম্মায়ে মুজতাহিদ্বীন হয়ে এ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবেই হক্কানী উলামায়ে উম্মত ফাতাওয়ার এই গুরু দায়িত্ব অব্যাহতভাবে পালন করে আসছেন। সাহাবায়ে কিরামের মধ্যে বিশিষ্ট মুফতী ছিলেন অন্তত ১৩০ জন। চার খলীফা, ইবনে মাসউদ, আবদুর রহমান ইবনে আউফ, ইবনে আব্বাস, ইবনে উমর, আয়িশা সিদ্দীকা, আনাস, আবূ হুরাইরা (রাঃ) প্রমুখের নাম সবিশেষ বিশেষ উল্লেখযোগ্য। ইমাম চতুষ্ঠয় ছিলেন বিশিষ্ট মুফতী। তাছাড়া ইমাম আবূ ইউসুফ, মুহাম্মদ, যুফার সহ হাজারো মুফতীর ফাতাওয়া ঐতিহাসিক কীর্তি হিসেবে আজো বিদ্যমান।