ইনশাআল্লাহ জামি‘আ রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় দাওয়াতুল হকের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৪শে শাবান, ১৪৪৪ হিজরী, ১৭ই মার্চ, ২০২৩ ঈসা‘য়ী, শুক্রবার (সকাল ৭টা থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ)।
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা.বা এর লিখিত সকল কিতাব পাওয়ার জন্য ক্লিক করুন।
হযরতওয়ালা দা.বা. এর কিতাব অনলাইনের মাধ্যমে কিনতে চাইলে ভিজিট করুনঃ www.maktabatunnoor.com
হযরতওয়ালা দা.বা. কর্তৃক সংকলিত চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন।
লেখক: মুফতী মনসূরুল হক দা.বা. বিভাগ : বই ও আর্টিকেল তারিখ : ০৫-মে-২০১৫
১৯৮১ ইং তিনি হযরত হাফেজ্জী হুযুর রহ. এর দাওয়াতে সর্ব প্রথম বাংলাদেশে তাশরীফ আনেন। অতঃপর ২০০৪ ইং পর্যন্ত বাংলাদেশে তাঁর আগমন অব্যাহত ছিল। এ ওসীলায় হাজার উলামা-তোলাবা তাঁর সুহবতে গিয়ে ধন্য হয়েছেন। আত্মশুদ্ধি ও ইত্তিবায়ে সুন্নাতের মাধ্যমে তারা জান্নাতের রাস্তায় বহুদূর অগ্রসর হয়েছেন এবং অসংখ্য মসজিদ মাদরাসা তাঁর তা‘লীম ও তরবিয়্যাতের বদৌলতে সুন্নাতে নববীর মারকাজে পরিণত হয়েছে। যেখান থেকে সমগ্র বাংলাদেশে সুন্নাতের ব্যাপক প্রচার ও প্রসার হচ্ছে। এ দেশের অনেক বড় বড় আলেম তাঁর সান্নিধ্যে তাঁর সংস্কারমূলক কাজ শিক্ষা লাভ করে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় শিরক্-বিদ‘আত উৎখাত করে সুন্নাতে নবী প্রতিষ্ঠা করেছেন।
সেই মহান বুযুর্গের বাস্তব অবস্হার পরিমাপ এবং তা যথাযথ ভাবে উম্মতের সামনে তুলে ধরা আমার মত নগণ্য খাদিমের জন্য কঠিন বিষয়। কারণ তাঁর ব্যক্তিত্বকে অনেক বুযুর্গ হাকীমুল উম্মত মুজাদ্দিদে মিল্লাত মাওলানা আশরাফ আলী থানবী রহ.- এর সাথে তুলনা করেছেন। কুতুবুল আলম শাইখুল হাদীস হযরত মাওলানা যাকারিয়া রহ. নিজ শাগরিদ সম্পর্কে তাঁর ছাত্রজীবনে মন্তব্য করেছেন যে, তিনি গুনাহের কল্পনাও করেন না। দাওয়াত ও তাবলীগের আমীর হযরত মাওলানা ইন‘আমুল হাসান রহ. যাকে মুসলিহুল উলামা বলে সম্বোধন করতেন। তাঁর ব্যাপারে আমার মত অধমের প্রশংসাবাণী উচ্চারণের সুযোগ কোথায়?